Tuesday 3 December 2013

বিদ্যুৎ সঞ্চয় ও টাকা সঞ্চয়

বিদ্যুৎ সঞ্চয় ও টাকা সঞ্চয়-এর মধ্যে মাঝ পথ খুঁজতে হলেও LED bulb ও tube ব্যবহার করা বেশি লাভজনক। হিসেবটা এই রকম।

৭ W LED
মিনিটে - ৪২০ W
ঘণ্টায়ে - ২৫২০০ W
দিনে ৫ ঘণ্টা ব্যবহার - ১২৬০০০ W
মাসে ৩০ দিন ব্যবহার - ৩৭৮০০০০ W
বছরে ১২ মাস ব্যবহার - ৪৫৩৬০০০০ W বা ৪৫৩৬০ kW বা ১২.৬ kWh


১৩ W CFL

মিনিটে - ৭৮০ W
ঘণ্টায়ে - ৪৬৮০০ W
দিনে ৫ ঘণ্টা ব্যবহার - ২৩৪০০০ W
মাসে ৩০ দিন ব্যবহার - ৭০২০০০০ W
বছরে ১২ মাস ব্যবহার - ৮৪২৪০০০০ W বা ৮৪২৪০ kW বা ২৩.৪ kWh

অর্থাৎ প্রতি বছরে একটা LEDর একটা CFL-এর চেয়ে ১০.৮ kWh বা unit বাঁচায়। ১ unit বিদ্যুৎ এর দাম প্রায় ৬.১০ টাকা, ফলে বছরে ৬৫.৮৮ টাকা বাঁচে। একটা LEDর দাম একটা CFL এর চেয়ে প্রায় ৩৫০ টাকা বেশি। তাই প্রায় ৫ বছর ৪ মাসে টাকা ফেরত চক্রব্রদ্ধি সুদ বাদ দিলে এবং বিদ্যুৎ এর unit-প্রতি দামের ব্রদ্ধি বাদ দিলে।

Thursday 28 November 2013

নাটক পর্যালোচনা

আনন্দবাজার পত্রিকাThe Telegraph-এ যে সব নাটক পর্যালোচনা বেরোয়, তাতে
  • মঞ্চ ব্যবহার
  • আলোর ব্যবহার
  • আবহসঙ্গীত ব্যবহার
  • অভিনয়
  • নির্দেশনা
  • সংলাপ
এই মাপকাঠি গুলো নিয়ে আলাদা আলাদা ভাবে আলোচনা হলে ভালো হতো।

Sunday 17 November 2013

রাহুল দ্রাভিড-এর ব্র্যাডম্যান বক্তৃতা, ১৪ই ডিসেম্বার ২০১১

শচীন তেন্ডুলকার

ESPNCricinfo থেকে নেওয়া wagon-wheel

শেন ওয়ার্ণ: ‘...at the Sydney Cricket Ground he made 241, his first Test double-century. I was injured at the time so was commentating but I had a great view of his innings from the box.
   He had been dismissed a few times in that series by Australia bowling full and wide. He nicked off to slip and the keeper and went into the Sydney Test on the back of scores of 0, 1, 37, 0 and 44. He decided he would respond by not playing a cover drive. Now the cover drive is a fairly large part of a batsman’s armoury. When bowlers are pitching it up and trying to swing it you tend to play a lot of cover drives, but he did not play a single one in more than 10 hours at the crease.
   It summed up his mental strength. He let go every ball that was pitched up outside off stump. If they dropped short he cut it, or if the bowlers were a fraction full, he would straight drive it. He would block the odd one through the covers for a single but never hit a full-on flourishing cover drive. A truly amazing innings that summed the guy up.’

Sunday 3 November 2013

কেনাকাটা

অনেক দোকানে ও ওয়েবসাইটে 'sale' ও 'discount coupon' হয়। আবার অনেক দোকানে এসব হয় না। যেরকম fabindia। ওয়েবসাইটের মধ্যে flipkart-এ 'discount coupon' এর প্রথা নেই যদিও 'sale'এর প্রথা আছে। যেসব দোকানে 'sale' ও 'discount coupon' (এবং একই সুরে স্পর্শনেন্দ্রিয় দোকানে যেখানে দরাদরি হয়), সেই সব দোকানে আমার ব্যক্তিগত ভরসা কম। সব সময়ই মন খুঁতখুঁত করে যে ঠকিয়ে নিল কি না। অন্য সময় কিনলে কি কম দামে পেতাম? আর যেসব দোকানে check-out এর সময় 'discount coupon' আছে কি না জিজ্ঞেস করে, সেই সব সাইটে মনে হয় -- এই তো! এর চেয়েও কম দামে এটা আসলে পাওয়া যায়। আমি ঠকে যাচ্ছি।  jabong, myntra, yebhi -- এই সব সাইট কলকাতার টি.ভি.তে অনেক বিজ্ঞাপন দেয়ে, কিন্তু যদি কোন সামগ্রী শুধুই এই রকম একটা সাইটে পাওয়া যায়, তখন মন অসন্তুষ্ট থেকে যায়। একাধিক সাইটে কোন সামগ্রী পাওয়া গেলে তো একাধিক সাইট তুলনা করে সব চেয়ে কম দাম যেখানে সেখান থেকেই কিনি।

Monday 14 October 2013

হাইকু ০১১: গ্রাস করে বৃদ্ধি

গ্রাস করে বৃদ্ধি

তারে বৃষ্টির দুই ফোঁটা
দ্রুত, বড়, শেষ

হাইকু ০১০: দূরের একটা ছাদ

দূরের একটা ছাদ

হাওয়ায় দুলছে লাল শাড়ি
অচেনা জীবন

Thursday 10 October 2013

হাইকু ০০৯: ঠাক্‌ করে লেগে

ঠাক্‌ করে লেগে

ঘাসের মাথা চড় মেরে
ফ্ল্যাট্‌  কভার ড্রাইভ

Sunday 6 October 2013

হাইকু ০০৮: প্রেমিকদের ঝগড়া

প্রেমিকদের ঝগড়া

ঘন ঘন ফোন দেখা
“আমি-ই করি?”

Friday 4 October 2013

হাইকু ০০৭: বহু বছর পর

বহু বছর পর

রুক্ষ হাত ও নরম হাত
দুই জীবনস্রোত

আলোয় আলোয় এই আকাশে

সৌরশক্তি ব্যবহার করে সামগ্রী তৈরি করার চল বেশ বহুদিনের হয়ে গেছে। তবুও নানা অর্থনৈতিক কারণে এই প্রযুক্তি খুব বেশি ব্যবহার হয় না। ২০০২ সালে ব্রাজিলের এ্যলফ্রেডো মোসার নামক এক ব্যক্তি এক অভিনব পদ্ধতিতে দিনের বেলা অন্ধকার ঘরে আলো উৎপাদন করার এক উপায় বার করেছিল। এটি বেঁচা হয় না। নিজেকে বানিয়ে নিতে হয়। বাণিজ্যিক ভাবে বেঁচা হওয়া সৌরসামগ্রী অনেক আছে, এবং ভারতবর্ষে তা ব্যবহার করার জন্য সরকার ভর্তুকি ও দেয়ে। কিন্তু বেশ আকর্ষণীয় কিছু সামগ্রীর মধ্যে এ্যমেরিকার লুসিEnergizer কম্পানির Solar Crank light

Saturday 21 September 2013

বাংলা ভাষায় Scrabble

এই জিনিষটা করা কঠিন, কারণ বাংলায় যুক্তাক্ষর ও স্বরবর্ণ মাত্রার সংখ্যা এতই যে তার সবকটার কিছু কিছু টালি রাখতে হলে, বিশাল আকারের তক্তা লাগবে। Scrabble-এর ধারণাটা ইংরিজি থেকে বাংলায় পরিণত করা যায় না। কোন abugida ভাষাতেই Scrabble বানানো কঠিন।

Friday 13 September 2013

হাইকু ০০৬: শীতের কলকাতা

শীতের কলকাতা

হারিয়ে যাওয়া আওয়াজ
দূর থেকে, রাত্রে

Sunday 25 August 2013

হাইকু ০০৫: জন্মদিনের সাজ

জন্মদিনের সাজ

নগ্ন, সাজসজ্জা ছাড়া
প্রেমিকের সামনে

হাইকু ০০৪: সমুদ্রের ঢেউ

সমুদ্রের ঢেউ

এসে, কিল মেরে, ফেরৎ
পা’র উপর চুমু

হাইকু ০০৩: অট্টালিকার হার

অট্টালিকার হার

দেওয়াল, নল, ফেটে বট গাছ
কাঠ ফেঁড়ে পিঁপড়ে

Monday 1 July 2013

হাইকু ০০২: ক্ষমতা না প্রেম?

ক্ষমতা না প্রেম?

পা’র তলায় চেপে রাখা
গুড়গুড়ে বেড়াল

হাইকু ০০১: অনিশ্চয়তা

অনিশ্চয়তা

Ctrl Z মারতে মারতে
কামরে ফেলা নখ

Sunday 30 June 2013

ভাঁড়-holder

অনেক গাড়িতেই cup-holder থাকে। কিন্তু তার একটা মাত্র ব্যাসরেখা (diameter) থাকে। অনেক দেশেই মাটির ভাঁড় (রসালো মিষ্টির ভাঁড়, ঝোল-সহ তরকারির ভাঁড়) খুব ব্যবহার করা হয়। এই মাটির ভাঁড় হাতে নিয়ে হাঁটা বিশেষ মুশকিল নয়। কিন্তু গাড়িতে তা নিয়ে যাওয়া যথেষ্ট মুশকিল, সেই ভাঁড় বেঁকে গিয়ে রস/ ঝোল না ফেলে। তাই গাড়িতে, এবং bicycle, scooter ও motorcycle-এও একটা ব্যাসরেখা বদলানো যায় এমন একটা cup-holder এবং তার নীচে উচ্চতা বদলানো যায় এমন একটা ওজন ধরে রাখার, পাত্র-র তলাটা ট্যাঁক দেওয়ার, জিনিষ থাকলে, এই সমস্যার একটা মোটামুটি সমাধান করা যায়।

Friday 14 June 2013

ইণ্ডিয়ান ওশান

দিল্লির ইণ্ডিয়ান ওশান গানের দল আপাতত দলভঙ্গ হয়েছে। ওরা প্রথমে শুরু হয়েছিল স্রেফ অসীম চক্রবর্ত্তী-র তবলা ও সুস্মিত সেন-এর গীটার নিয়ে। ওদের প্রথম অনুষ্ঠানই ছিল একটি কলেজে। তারপর থেকে প্রায় ২৫ বছর ধরে ওরা প্রধানত ভারতের কলেজেই বাজিয়ে গেছে। তারপর ওদের মধ্যে আসে রাহুল রাম (যে সব চেয়ে বেশী দল-এর মুখ হিসেবে পরিচিত) ও অমিত কিলাম। ২০০৯ সালে অসীম চক্রবর্ত্তীর মৃত্যুর পর, দলটার এক অপরিহার্য আওয়াজ বন্ধ হয়ে যায়। এবং এখন সুস্মিত সেন চলে যাওয়ার পর দলটা যেরকম গত ২৫ বছর ধরে মানুষেরা চিনত সেরকম আর নেই। ফলে, বলা যেতে পারে দলটা আপাতত একধরনের শেষ।

পুনশ্চ: সুস্মিত সেন ২০১৪-তে একটা বই লিখেছিল যে সে দলটা কেন ছেড়েছিল। বইটা হয়তো একটু এক-তরফা। জনপ্রিয়তা ও একাগ্রতা মেলানো কঠিন। কিন্তু এমন হয়তো নয় যে একটা ঠিক ও অন্যটা ভুল। ২০০৪-এর পর ২০১৫-তে আমি ইণ্ডিয়ান ওশান-কে সরাসরি আরেকবার অনুষ্ঠান করতে দেখলাম। দেখতে ও শুনতে খুবই ভালো লাগলো। জনপ্রিয়তা, গানে আনন্দলাভ করা -- এই বিষয়গুলোয় কম গুরুত্বপূর্ণ নয়। হয়তো জনপ্রিয়তার খাতিরে কথা-সমেত গান বেশি, কিন্তু এখনো জনপ্রিয় আর এখনও শুনে ও দেখে আনন্দলাভ করি।

Sunday 9 June 2013

পি.জি. য়ুড্‌হাউস ও টেনিদা

পি.জি. য়ুড্‌হাউস-এর গল্প ২০১৩ সালে সব চেয়ে জনপ্রিয় ভারতীয়দের মধ্যে (এবং হয়তো রুশদের মধ্যে)। পি.জি. য়ুড্‌হাউস-এর গল্প খুব অল্প সংখ্যক ভারতীয়রাই পড়ে (বছরে প্রায় পঞ্চাশ হাজার য়ুড্‌হাউস-এর বই বিক্রি করে পেঙ্গুইন প্রকাশনা), তবে ভারতেই, বিশ্বে য়ুড্‌হাউস-এর বইয়ের সবচেয়ে বেশি বিক্রির স্থান। এই প্রীতির কারণ ইংরেজ সংস্কৃতির প্রতি কোন বিশেষ আকর্ষণ নয়, বরং ইংরিজি ভাষার চমৎকার লেখার প্রতি টান। এর সমতুল্য বাংলা লেখা হিসেবে নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়-এর টেনিদা গল্প মনে আসে। দুজন লেখকের গল্পই বিপুল-অবসর-সময়-বাহক মানুষদের নিয়ে। এবং দুজনের লেখাই বিশেষ কোন সময়ে বাঁধা নয়। দুজনের লেখাতেই রাজনীতির প্রকাশ্য আলোচনা নেই। এবং দুজনের লেখাই অনেকে বারবার পড়ে কারণ প্রত্যেক বারই তা মজার লাগে। পি.জি. য়ুড্‌হাউস, আমার মতে, ইংরিজি ভাষার শ্রেষ্ঠ লেখকদের মধ্যে একজন। ভাষার অসাধারণ ব্যবহারের ফলেই এদের লেখা অনুবাদে পড়া বিশেষ আকর্ষণীয় শোনায় না, যারা এই ভাষা দুটোয়ে পড়তে পারে, তাদের কাছে। পি.জি. য়ুড্‌হাউস-এর কিছু লেখা এখানে পড়া যায়। ব্যক্তিগত ভাবে, আমার সবচেয়ে প্রিয় য়ুড্‌হাউস-এর বই মাঝে মাঝেই বদলাতে থাকে, তবে আপাতত তা হলো The Golf Omnibus

Friday 10 May 2013

দা বিটেল্‌স, কলকাতার গ্রীষ্মে দার্জিলিং-এর প্রতি মানসিক টান, ও রিভলভার হোটেল

    দা বিটেল্‌স-এর গান অনেক কলকাতাবাসীরাই শুনেছে, কারণ ইংরেজদের থেকে স্বাধীনতার ২০ বছর পর-ও ইংরেজী প্রভাব বেশ খানিকটা ছিল কলকাতায়। এখন সেই প্রভাব অনেকটা কমে এসে থাকলেও এখনও কয়েকজন শোনে দা বিটেল্‌স-এর গান। এমন নয় যে তাদের এই গান শোনার কারণ ইংরেজ সংস্কৃতির প্রতি কোন বিশেষ আকর্ষণ। বরং কোন সূত্রে একবার সেই গান শুনে তা ভালো লাগলে, গানটাকে গান হিসেবে পছন্দ করা বা না করা এবং আরো শোনা বা না শোনার উপর তা নির্ভরশীল।
    দা বিটেল্‌স-এর গান সঙ্গীত হিসেবে জটিল। এ.আর. রেহেমান-এর গানের মত অতটা জটিল না হলেও ১৯৬০-এর দশকের রক-অ্যাণ্ড-রোল ব্যাণ্ডের গান হিসেবে বেশ জটিল। সেই জটিলতাই হয়তো গানগুলোর জনপ্রিয়তা কিছুটা বাঁচিয়ে রাখতে পেরেছে এত বছর পর-ও। Nostalgia-র কারণটা হয়তো অল্পই।
    দা বিটেল্‌স-এর উপর ভিত্তি করে দার্জিলিং-এ ২০১০ সালে ভিকাশ ও আসেনলা প্রধাণ ‘রিভলভার’ নামক একটা হোটেল চালু করেছিল।
    কলকাতার বৈশাখ মাসের গ্রীষ্মে রিভলভার হোটেল এ গিয়ে দা বিটেল্‌স-এর গান শুনতে ইচ্ছে হয় মাঝে মাঝে।


Wednesday 27 March 2013

Monday 25 March 2013

কলকাতা বই মেলায় হারিয়ে না যাওয়া

Publishers & Booksellers Guild-এর থেকে প্রত্যেক বছর একটি নকশা জোগার করে, সেটা অনুযায়ী একটা মোবাইল ফোন অ্যাপ্লিকেশান (অ্যাপ) এ নকশা বানিয়ে, তাতে যে কোন স্টল এর নাম লিখলে, তার নম্বর দেখিয়ে দেওয়া অথবা যে কোন নম্বর এর স্টলে কী দোকান আছে, এবং তৃতীয়ত, একটি স্টল নম্বর এর থেকে আরেকটি স্টল নম্বর এ যাওয়ার দ্রুততম রাস্তা দেখিয়ে দেওয়ার একটি অ্যাপ্লিকেশান বানিয়ে, তা বিনামূল্যে ব্যবহার করতে দিলে, তার অনেক ব্যবহারকারী থাকতো।

পুনশ্চ: ২০১৫ থেকে এমনই একটা Android অ্যাপ Publishers & Booksellers Guild বানিয়েছে CESC'র সহযোগিতায়।

কলকাতার জন্য ট্রেনের মোবাইল ফোন অ্যাপ্লিকেশান

কলকাতার মেট্রো ও লোকাল ট্রেন এর নকশা কয়েকটা আছে, কিন্তু আজকালকার চলতি মোবাইল অ্যাপ্লিকেশান (অ্যাপ) সেরকম নেই। নীচের নকশার চেয়েও ভালো ভাবে পেশ করে একটা মোবাইল অ্যাপ্লিকেশান বানালে, তা বিনামূল্যে ব্যবহার করতে দিলে, মানুষ তা নিশ্চই ব্যবহার করবে। ট্রেন ব্যবহারকারীর ১ শতাংশ হয়তো এটি ব্যবহার করবে, কিন্তু ১ শতাংশটাও একটা বড় সংখ্যা।

কম্পিউটারে বাংলা হরফ

কম্পিউটার আসার পর নানা আর্থিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক কারণে বাংলা হরফের সংখ্যা কমে এসেছে। এই হরফগুলো ছাড়া বিনামূল্যে বাংলা হরফ পাওয়া মুশকিল। বাংলা বিজ্ঞাপন সংস্থারা কয়েকটি সৌখিন হরফ ব্যবহার করে, কিন্তু তা বিনামূল্যে সাধারণ ভাবে পাওয়া যায় না। কম্পিউটার আসার আগে বিজ্ঞাপন হয় ছাপা অথবা হাতে লেখা হত। তার কিছু নমুনা এখানে দেখা যায়। পশ্চিমবাংলা ও বাংলাদেশের আর্থিক অবস্থা ভালো হলে, শিল্পীদের কম্পিউটার ব্যবহার করার আরো সুযোগ হবে এবং তখন রকমারি বাংলা হরফ ও দেখা যাবে। আপাতত কম্পিউটারে বাংলা হরফ বানানোর কাজ অল্প কিছু মানুষদের মধ্যেই সীমিত আছে। সেই ব্যাপারে কিছু তথ্য এখান থেকে জানা যেতে পারে।

বাংলা Unicode হরফের মধ্যে Mukti Narrow হরফটা আমার বিশেষ পছন্দ।

Sunday 24 March 2013

ফেডোরা টুপি

ফেডোরা টুপি আগে আমেরিকান যুক্তরাষ্ট্রে মহিলারা পড়তো। ক্রমে পুরুষেরা তা পড়তে শুরু করে। হাম্ফ্রি বোগার্ট ক্যাসাব্ল্যাঙ্কা চলচ্চিত্রে এই টুপিটি পড়ে। ফ্র্যাঙ্ক সিনাট্রা এই টুপিটি পড়তো এবং এখন লেণার্ড কোহেন-ও এই টুপিটি পড়ে। সম্প্রতি দার্জিলিং এর নেতা, বিমল গুরুঙ-কেও দেখা গেছে এই টুপি পড়ে থাকতে।