দা বিটেল্স-এর গান অনেক কলকাতাবাসীরাই শুনেছে, কারণ ইংরেজদের থেকে স্বাধীনতার ২০ বছর পর-ও ইংরেজী প্রভাব বেশ খানিকটা ছিল কলকাতায়। এখন সেই প্রভাব অনেকটা কমে এসে থাকলেও এখনও কয়েকজন শোনে দা বিটেল্স-এর গান। এমন নয় যে তাদের এই গান শোনার কারণ ইংরেজ সংস্কৃতির প্রতি কোন বিশেষ আকর্ষণ। বরং কোন সূত্রে একবার সেই গান শুনে তা ভালো লাগলে, গানটাকে গান হিসেবে পছন্দ করা বা না করা এবং আরো শোনা বা না শোনার উপর তা নির্ভরশীল।
দা বিটেল্স-এর গান সঙ্গীত হিসেবে জটিল। এ.আর. রেহেমান-এর গানের মত অতটা জটিল না হলেও ১৯৬০-এর দশকের রক-অ্যাণ্ড-রোল ব্যাণ্ডের গান হিসেবে বেশ জটিল। সেই জটিলতাই হয়তো গানগুলোর জনপ্রিয়তা কিছুটা বাঁচিয়ে রাখতে পেরেছে এত বছর পর-ও। Nostalgia-র কারণটা হয়তো অল্পই।
দা বিটেল্স-এর উপর ভিত্তি করে দার্জিলিং-এ ২০১০ সালে ভিকাশ ও আসেনলা প্রধাণ ‘রিভলভার’ নামক একটা হোটেল চালু করেছিল।
কলকাতার বৈশাখ মাসের গ্রীষ্মে রিভলভার হোটেল এ গিয়ে দা বিটেল্স-এর গান শুনতে ইচ্ছে হয় মাঝে মাঝে।
দা বিটেল্স-এর গান সঙ্গীত হিসেবে জটিল। এ.আর. রেহেমান-এর গানের মত অতটা জটিল না হলেও ১৯৬০-এর দশকের রক-অ্যাণ্ড-রোল ব্যাণ্ডের গান হিসেবে বেশ জটিল। সেই জটিলতাই হয়তো গানগুলোর জনপ্রিয়তা কিছুটা বাঁচিয়ে রাখতে পেরেছে এত বছর পর-ও। Nostalgia-র কারণটা হয়তো অল্পই।
দা বিটেল্স-এর উপর ভিত্তি করে দার্জিলিং-এ ২০১০ সালে ভিকাশ ও আসেনলা প্রধাণ ‘রিভলভার’ নামক একটা হোটেল চালু করেছিল।
কলকাতার বৈশাখ মাসের গ্রীষ্মে রিভলভার হোটেল এ গিয়ে দা বিটেল্স-এর গান শুনতে ইচ্ছে হয় মাঝে মাঝে।
No comments:
Post a Comment
মন্তব্য করুন